1. admin@dainik-duronto.com : duronto :
রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ০৯:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গোপালগঞ্জে বাবার গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন আঃ লীগ নেতা জিএম শাহাবুদ্দিনের ছেলে। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে চলছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের মহোৎসব। হিমাগারে মজুত করা পুষ্টির মিষ্টি খেয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে নগরবাসী। পবিত্র ঈদ-উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন,একে এম নুর হোসেন হাওলাদার। ডোমারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ব্যাটারি চালিত অটো চালক নিহত। উখিয়ার,রত্নাপালং কামরিয়ার বিলের বন্যার পানিতে সড়কে ভয়াবহ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কায় এলাকাবাসী। পবিত্র ঈদুল অযহার শুভেচ্ছা জানালেন, চিরতরে বন্ধু সংগঠন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলার সভাপতি। । গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ৩৫০জন ইমাম ও মুয়াজ্জিনের মাঝে ঈদ সামগ্রী তুলে দিলেন ডিসি মুহম্মদ কামরুজ্জামান। পবিত্র ঈদুল অযহার শুভেচ্ছা জানালেন, ছাত্র অধিকার পরিষদ উখিয়া উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। গোপালগঞ্জে কোরবানি ঘিরে তেঁতুল গাছের খাটিয়ার বিক্রি বেড়েছে।

গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সালেহ আনসার উদ্দিন – এতিম ছেলের ‘বাবা’ হলেন।

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫
  • ৬৬ বার পাঠ করা হয়েছে

মোঃ শিহাব উদ্দিন , গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।

গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবু সালেহ মো. আনসার উদ্দিন এক ব্যতিক্রমী মানবিক কাজের মাধ্যমে পুলিশ বাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থা ও ভালোবাসার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।

সম্প্রতি, তিনি এক এতিম ও অসহায় শিশুর পাশে দাঁড়িয়ে যে ভালোবাসা ও স্নেহের পরিচয় দিয়েছেন, তা শুধুই একজন পুলিশ অফিসারের কর্তব্য নয়, বরং একজন স্নেহময় পিতার ভূমিকাও বটে। ঘটনার সূত্রপাত একটি অসহায় ছেলেকে ঘিরে, যে সমাজে নিরাশার মুখোমুখি হয়ে ছিল। ঠিক তখনই আবু সালেহ এগিয়ে আসেন। শিশুটি তাকে আবেগঘন কণ্ঠে “বাবা” বলে ডাকে, আর তিনি তাকে নিজের সন্তানের মতো জড়িয়ে ধরেন। মানবিকতার এমন উদাহরণ বিরল, বিশেষ করে আজকের জটিল ও সংকীর্ণ সমাজ বাস্তবতায়।

আবু সালেহ মো. আনসার উদ্দিন বলেন, “আমি মনে করি, পৃথিবীতে যদি কেউ সত্যিকার অর্থে মানবসেবা করতে চায়, তাহলে পুলিশ বা ডাক্তারি পেশা বেছে নেয়া উচিত। কারণ এই দুটি পেশায় সাধারণ মানুষ তাদের দুঃসময়ে ছুটে আসে।”

তিনি আরও যোগ করেন, “যখন কেউ তার পরিবার, জনপ্রতিনিধি বা সমাজপতিদের কাছ থেকে সাহায্য না পেয়ে পুলিশের দারস্থ হয়, তখন সেই মানুষটির পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।” পুলিশ বাহিনীতে তাঁর ভূমিকা শুধু আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবে সীমাবদ্ধ নয়; বরং একজন সহানুভূতিশীল, দায়িত্বশীল ও মানবিক কর্মকর্তার প্রতিচ্ছবি তিনি। মাত্র দুই মাস হলো গোপালগঞ্জে যোগদান করেছেন, অথচ এর মধ্যেই মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন সততা, সহানুভূতি ও সেবার মানসিকতা দিয়ে। এ ধরনের মানবিক কর্মকাণ্ড শুধু একজন কর্মকর্তার ব্যক্তিত্বকেই তুলে ধরে না, বরং পুরো পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে। সমাজে এমন ইতিবাচক উদ্যোগের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের সামনে ভালো উদাহরণ তৈরি করতে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি