1. admin@dainik-duronto.com : duronto :
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ১১:১১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কর্মকর্তা পলাশের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন- স্ত্রী সুস্মিতার বিচারের দাবী গোপালগঞ্জ বাসীর।  বিএমইউজে ফেনী জেলার সভাপতি কামাল সাধারণ সম্পাদক আফতাব মোমিন। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলা সম্মেলন কক্ষে গ্রাম আদালত কার্যক্রম সম্পর্কে স্থানীয় অংশীজনদের সাথে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত। গোপালগঞ্জে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস ২০২৫ পালতি। ডোমারে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দিলিপ নামের এক যুবক নিহত। সম্পাদকসহ একাধিক সাংবাদিকদের নামে দেওয়া মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতির দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাসহ সকল প্রশাসনের নিকট ন্যায় বিচার কামনা। মিথ্যা মামলা ও হত্যার হুমকির প্রতিকার চেয়ে ভ্যানচালকের সংবাদ সম্মেলন। মাধবপুরে দুই ব্যক্তিকে দেড় লক্ষ টাকা জরিমানা। দক্ষিণ জেলা আহ্বায়ক কমিটিতে সদস্য নির্বাচিত করায় সালাহ উদ্দীন চৌধুরীর কৃতজ্ঞতা। গোপালগঞ্জে স্কুল ছাত্রীকে কু -প্রস্তাব দেওয়ায় প্রধান শিক্ষককে  গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ ।

মিথ্যা মামলা ও হত্যার হুমকির প্রতিকার চেয়ে ভ্যানচালকের সংবাদ সম্মেলন।

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৭ মে, ২০২৫
  • ৩১ বার পাঠ করা হয়েছে

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:

চলমান মধ্যযুগীয় নির্যাতন, সাজানো মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে নিজ বসত ভিটা থেকে উচ্ছেদ চেষ্টা এবং হত্যার হুমকির অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী জিয়া উদ্দিন (৪০) নামের এ ভ্যানচালক।

সোমবার (৫ মে) বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে লোহাগাড়া উপজেলার রেস্টেুরেন্টর হল রুমে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের কাছে তিনি এর প্রতিকার চান। জিয়া উদ্দিন কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উত্তর হারবাং কোরবানীয়া ঘোনা গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে।

এসময় লিখিত বক্তব্যে জিয়া উদ্দিন বলেন, দীর্ঘ ২ যুগের অধিক সময় ধরে লোহাগাড়া বটতলি মোটরস্টেশনে ভ্যান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে অভাবের সংসারে হাল ধরি। ছোট ভাইয়ের জন্য বউ এনে সংসার ঘুছানোর হাল ধরতেই পরিবারে নেমে আসে অশান্তি। কয়েকমাস আগে লোহাগাড়া বটতলি স্টেশনে কয়েকদফা হামলা করে আমার ভাই জহিরুল ইসলাম। যা প্রকাশ্যে রুপ নেয়।

এ ঘটনায় লোহাগাড়া থানা ও চকরিয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। সামাজিক ভাবে কয়েক দফা বৈঠক করে মীমাংসা হয়। পরবর্তিতে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ইসমাঈল সহ কয়েকজন ব্যক্তি আমাকে জিম্মি করে খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিলে থানায় অভিযোগ দিলে স্ট্যাম্প গুলো থানায় ফেরত দেন। ইসমঈলের নেতৃত্বে আমাকে বিভিন্ন হয়রানীমূলক মিথ্যে মামলা দিয়ে পৈত্রিক বসতভিটা থেকে উচ্ছেদ করতে একের পর এক মারধর, হামলা, সাজানো মামলা ও মধ্য যুগীয় কায়দায় হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করে এবং হুমকি দেয়। বর্তমানে আমি ও আমার পরিবার ৪টি মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও সাজানো মামলার আসামী। এসব মিথ্যা মামলা সাজানোর ভূমিকা রেখেছে ইউপি সদস্য মো. ইসমাঈল ও তার সহযোগীরা। আমরা প্রতি মুহূর্তে জীবননাশের হুমকির মধ্য দিয়ে অতিবাহিত করছি। এমতাবস্থায় অর্ন্তবর্তীকালীন সরকারের কাছে এর প্রতিকার প্রার্থনা করছি।

হারবাং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. ইসমাঈলের কাছে এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সামাজিক ভাবে বিচারের মাধ্যমে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছিল। স্ট্যাম্প গুলো হারবাং পুলিশ ফাঁড়িতে ফেরত দেওয়া হয়েছে। তিনি মারধর ও হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি