1. admin@dainik-duronto.com : duronto :
রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১০:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গোপালগঞ্জে বাবার গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন আঃ লীগ নেতা জিএম শাহাবুদ্দিনের ছেলে। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে চলছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের মহোৎসব। হিমাগারে মজুত করা পুষ্টির মিষ্টি খেয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে নগরবাসী। পবিত্র ঈদ-উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন,একে এম নুর হোসেন হাওলাদার। ডোমারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ব্যাটারি চালিত অটো চালক নিহত। উখিয়ার,রত্নাপালং কামরিয়ার বিলের বন্যার পানিতে সড়কে ভয়াবহ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কায় এলাকাবাসী। পবিত্র ঈদুল অযহার শুভেচ্ছা জানালেন, চিরতরে বন্ধু সংগঠন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলার সভাপতি। । গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ৩৫০জন ইমাম ও মুয়াজ্জিনের মাঝে ঈদ সামগ্রী তুলে দিলেন ডিসি মুহম্মদ কামরুজ্জামান। পবিত্র ঈদুল অযহার শুভেচ্ছা জানালেন, ছাত্র অধিকার পরিষদ উখিয়া উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। গোপালগঞ্জে কোরবানি ঘিরে তেঁতুল গাছের খাটিয়ার বিক্রি বেড়েছে।

‎নাটোরে গরমে তালের শাঁস বিক্রির ধুম ‎।

  • প্রকাশিত : শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫
  • ৫৩ বার পাঠ করা হয়েছে

মো: রেজাউল করিম,‎স্টাফ রিপোর্টার:

‎নাটোরে গরমে অতিষ্ঠ জনজীবনে স্বস্তি দিতে নাটোর সদর উপজেলার বিভিন্ন বাজারে মিলছে সুস্বাদু তালের শাঁস। দামে সস্তা হওয়ায় বিক্রি হচ্ছে ব্যাপক হারে।
‎এদিকে প্রচুর পরিমাণে তালের শাঁস বিক্রি হওয়ায় উপজেলায় পাকা তালের সংকটের শঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।পাকার আগেই অধিকাংশ গাছের তাল বিক্রি করা হচ্ছে।

‎সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ছোট ছোট বাজার ও এলাকার মোড়ে মোড়ে বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস। ছোট বড় প্রকার ভেদে প্রতি পিস ৫ থেকে ১০ টাকা দরে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।

‎নাটোর সদর উপজেলার তাল ব্যবসায়ী মনির বলেন, গ্রামে গ্রামে ঘুরে গাছ মালিকদের সঙ্গে দরদামের পর তাল কেনা হয়। এরপর ভ্যানে করে বাজারের বিভিন্ন মোড়ে গিয়ে শাঁস বিক্রি করা হয়। প্রচণ্ড গরমের কারণে এবার তালের শাঁসের চাহিদা বেশি। প্রতিদিন ৭০০ থেকে এক হাজার টাকার শাঁস বিক্রি হয়। মুনাফা হয় অর্ধেক।

‎সদর উপজেলার চা বিক্রেতা রফিক মিয়া বলেন, প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের শুরু থেকে চা বিক্রি বন্ধ রেখে তালের শাঁস বিক্রি শুরু করি। গ্রামের ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে একটু বেশি দামে কেনা হলেও বিক্রি ও মুনাফার পরিমাণ ভালো।

‎বাজারের তাল বিক্রেতা আবুল শেখ বলেন, গাছ থেকে ফল কেটে নামানো অনেক কষ্টের কাজ। একটি গাছে ছোট বড় মিলিয়ে ২০০ থেকে ৩০০টি তাল পাওয়া যায়। জ্যৈষ্ঠ মাসজুড়ে তা বিক্রি করা হয়।
‎তিনি আরও বলেন, যে পরিমাণে তালের শাঁস বিক্রি শুরু হয়েছে। জ্যৈষ্ঠ মাস শেষে পাকা তাল খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে।

‎ পরিবারের সবাই তালের শাঁস খুব পছন্দ করেন। এই গরমে তালের শাঁস যেমন উপকারী তেমন খেতে সুস্বাদু।

‎ তালগাছ এর ফল ও বীজ দুটোই খাওয়া যায়। এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন ও বজ্রপাত রোধে গাছটির ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে।

‎ তবে যে পরিমাণ তালের শাঁস বিক্রি শুরু হয়েছে, তাতে পাকা তালের সংকটের শঙ্কা রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি